জানি না কতটা ভাল হবে। ভাল হক বা মন্দ হক আশা করি
আপনাদের উপকারে
আসবে। পোস্টটি
খাবার
সম্পর্কিত তবে এটা সম্পূর্ণ
আমার কথা নয়।
কেননা, আমি কোন পুষ্টিবিদ
বা বিশেষজ্ঞ নই। বিভিন্ন
বই, পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করা। অনেকে ফল খেয়ে পানি
খান, আবার কেউ রাতের
বেলায় শাক খান না,
কেউ ভারী খাবার খেয়ে
শুয়ে থাকেন । এসব বিষয় কি আদৌ ঠিক? তাদের জন্যই আমার আজকের এই টিউন। এ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা কি বলেন? জানুন আজ এখনই। ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টারের বিভিন্ন পুষ্টিবিদদের পরামর্শ হলঃ-
শুয়ে থাকেন । এসব বিষয় কি আদৌ ঠিক? তাদের জন্যই আমার আজকের এই টিউন। এ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা কি বলেন? জানুন আজ এখনই। ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টারের বিভিন্ন পুষ্টিবিদদের পরামর্শ হলঃ-
**দুপুরে পেট ভরে ভাত
খাওয়াটা ঠিক নয়। সকালে
ভারী খাবার খেতে হবে।
কেননা, এর পর আমরা
কাজে লেগে পড়ি। দুপুরের
দিকে হালকা খাবার খেতে
হবে। আর রাতের বেলায়
মাঝামাঝি খাবার খেতে হবে।
রাতের বেলায় সাধারনত ঘুমানোর
২-৩ ঘণ্টা আগে
খাবার খেতে হবে।
**খাবার খেতে খেতে বেশি
পানি খেলে হজমে সমস্যা
হয়। খাওয়ার মাঝে বেশি পানি
খেলে ঠিকমতো খাবার হজম
হয় না।
**প্রচলিত আছে যে শরীরে
কাটা ছেঁড়ার পর টক খাওয়া
যাবে না। টক খেলে ক্ষত
বাড়বে, সেটা ঠিক নয়।
বরং এ সময় ভিতামিন
সি খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে বেশি, তাই
এ সময় টক খাওয়া
ক্ষতিকর নয়।
**ফল খাওয়ার পর পানি খাওয়া
ঠিক নয়। এ কথাটা
ঠিক। কারন, ফল খাওয়ার
পর এটা হজম হতে
সময় লাগে। আর হজমে
যেন সমস্যা না হয়,
সে জন্য যেকোনো ফল
খাওয়ার পর পানি খাওয়া
ঠিক নয়।
**সকালের খাবারের পরই চা পান
করা ঠিক নয়। ভরপেট
সকালের নাস্তা খাওয়ার পর
চা পান করলে কিডনিতে
সমস্যা হয়। সকালের নাস্তা
খাওয়ার ১৫-২০ মিনিট
পর চা পান করা
উচিত।
**ডায়েট কন্ট্রোল করা মানে এই
নয় যে ভারী খাবার
কিংবা ফাস্টফুড একদম খাওয়া যাবে
না। ভারী খাবার কিংবা
ফাস্টফুডে যেহেতু ক্যালরি বেশি
তাই এসব খাওয়ার ৬
ঘণ্টার মধ্যে অন্য কোন
বেশি ক্যালরিকযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে
না। তবে সালাদ, ফল
এগুলো খাওয়া যাবে।
**ভারী খাবার খেয়ে অনেকে
শুয়ে থাকতে পছন্দ করেন।
কিন্তু এটা ঠিক নয়।
ভারী খাবার খেয়ে শুয়ে
বসে থাকা যাবে না,
বরং হাটা চলা করতে
হবে।
**বলা হয়ে থাকে বাচ্চারা
চিনি খেলে ক্রিমি হবে!
কিন্তু চিনির সাথে ক্রিমির
কোন সম্পর্ক নেই।
**অনেকেই বলে বেশি তেঁতুল
খেলে রক্ত পানি হয়ে
যাবে। এটা পুরাপুরি ঠিক
নয়। বরং তেঁতুলে রক্তের
চর্বি কাটে, ফলে কোলেস্টেরলের
মাত্রা কমে যায়।
0 comments:
Post a Comment