Pages

Ads 468x60px

feature

MD. ASHRAFUL ISLAM,01737-771929

Tuesday, December 16, 2014

আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফিকশ্চার 2014

আগামী বছর ১৪ ফেব্রুয়ারিতে শুরু হচ্ছে আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেট। ইতিমধ্যেই বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ভেনু ও দলগুলোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। 

২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর রিলায়েন্স আইসিসি ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ের উপর ভিত্তি করে টুর্নামেন্ট প্রাথমিক পর্যায়ে দুই গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। 

একটি ‘এ’ অপরটি ‘বি’ গ্রুপ। দুই গ্রুপের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট।



নীচে আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ এর ফিকশ্চার দেওয়া হলো:


শনিবার ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
শ্রীলংকা বনাম নিউজিল্যান্ড

Saturday, September 13, 2014

অ্যান্ড্রয়েড চার্জ ধরে রাখতে যেসব অ্যাপস খুবই দর






1. Battery Doctor:


বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় এমন চার্জ বাঁচানোর একটি অ্যাপ হচ্ছে ব্যাটারি ডক্টর। সাধারণত যেসব অ্যাপ ব্যবহার বন্ধ রাখলে কিংবা বিভিন্ন সেটিংস-সুবিধা পরিবর্তন করলে চার্জ বাঁচানো যায়, সেগুলো নিয়েই কাজ করে ব্যটারি ডক্টর। ১৯টি ভাষায় এ অ্যাপটি ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে। স্মার্টফোনের পর্দার আলো কমিয়ে রাখা, গেম, ওয়াই–ফাইতে কতক্ষণ থাকলে চার্জ কতটা কমবে, ব্যাটারিতে মূল কেব্ল দিয়ে চার্জ দেওয়া হচ্ছে কি না ইত্যাদি কাজ ব্যাটারি ডক্টর করে দেয়।
2. Battery Saver:

অ্যাপ ইনস্টল করেই সেটি সক্রিয় (এনাবল) করে দিলেই কাজ শুরু করে ব্যাটারি ডিফেন্ডার নামের অ্যাপসটি। নোটিফিকেশন বারে কত শতাংশ চার্জ আছে, দ্রুত ওয়াই–ফাই, ডেটা, ব্লুটুথে যাওয়ার সুবিধা ইত্যাদি সহজেই পরিবর্তন এবং ব্যবহার করা যায় এ অ্যাপ দিয়ে। চার্জ বাঁচানোর জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়াইফাই বন্ধ হওয়া, ১৫-২০ সেকেন্ডে পর্দা বন্ধ হয়ে যাওয়া, জিনিয়াস সিংক্রোনাইজেশন নামের সুবিধার মাধ্যমে ১৫ মিনিট পর পর সিংক হওয়া, ঘুমানোর সময় ঠিক করে দিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ডেটা, ওয়াইফাই বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কাজ করে এ অ্যাপটি। এ ছাড়া ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে এলে এটি নিজে থেকেই ডেটা, ওয়াই–ফাই বন্ধ করে দেয়।
3.Juice Defender:
চার্জ বাঁচানো এবং সে অনুযায়ী অ্যাপ ব্যবহারের দারুণ সুবিধা নিয়ে কাজ করে জুস ডিফেন্ডার। স্মার্টফোনের চার্জ বাঁচানোর এ অ্যাপটি থ্রি জি/ফোর জি সংযোগ, ওয়াই–ফাইতে কীভাবে চার্জ বাঁচানো যায় সে সেবাও দেয় জুস ডিফেন্ডার। এ অ্যাপের সাহায্যে মোবাইল ডেটা, ওয়াইফাই ও সিপিইউর গতি, শিডিউল অনুযায়ী ইভেন্ট সিংক্রোনাইজেশন, নির্দিষ্ট অ্যাপের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করা কিংবা চালু করা ইত্যাদি কাজ করা যায়। বিনা মূল্যে এ অ্যাপটি ব্যবহার করা যায়



Download: Click here



Friday, September 12, 2014

জিপিতে টার্গেট পূরণ করে প্রতি শুক্রবার ও শনিবার নিয়ে নিন ৫০এমবি ইন্টারনেট ও ৫০ টি এসএমএস



জিপি সিম এ নির্ধারিত কথা বলার টার্গেট পূরন করে প্রতি শুক্রবার ও শনিবার নিয়ে নিন ৫০ এমবি ইন্টারনেট ও ৫০ টি এসএমএস। এছাড়াও সপ্তাহের অন্যান্য দিনগুলোতে টার্গেট পূরন করার পর প্রতি ১ টাকার কথায় নিন ১ টাকা বোনাস।

এই বোনাস ব্যালেন্স এফএনএফ ও কমিউনিটি নম্বর ছাড়া সকল জিপি নম্বরে ব্যাবহার করতে পারবেন।এই অফার পেতে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনকরতে ডায়াল করুন *৯৯৯*১#। ফিরতি এসএমএস এ আপনাকে আপ্নার টার্গেট জানিয়ে দেয়া হবে।
আমার টার্গেট ২ টাকা। আপ্নার টার্গেট কত ।

ফরমালিন কি? এর ক্ষতিকর দিক এবং মুক্ত থাকার উপায় শিখে নিন

বর্তমান যুগে আমরা প্রায়শঃ ফরমালিনের কথা শুনি। এটা নিয়ে অনেক আতংকিত। কেউ জেনে আতংকিত, কেউ না জেনে আতংকিত। আজকে এ ফরমালিন বিষয়ে বিস্তারিত সবাইকে জানাবো। যারা অল্প জানেন কিংবা যারা কিছুই জানেননা, তাদের সবার জন্য পোস্টটি অনেক কাজে লাগবে আশা করি।

ফরমালিন কি?
ফর্মালিন (-CHO-)n হল ফর্মালডিহাইডের (CH2O) পলিমার। ফর্মালডিহাইড দেখতে সাদা পাউডারের মত। জলে সহজেই দ্রবনীয়। শতকরা ৩০-৪০ ভাগ ফর্মালিনের জলীয় দ্রবনকে ফর্মালিন হিসাবে ধরা হয়। ফর্মালিন সাধারনত টেক্সটাইল, প্লাষ্টিক, পেপার, রং, কনস্ট্রাকশন ও মৃতদেহ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। ফরমালিনে ফরমালডিহাইড ছাড়াও মিথানল থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। লিভার বা যকৃতে মিথানল এনজাইমের উপস্থিতিতে প্রথমে ফরমালডিহাইড এবং পরে ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়। দুটোই শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
ফরমালিনের ক্ষতিকর দিক:
ফরমালডিহাইড চোখের রেটিনাকে আক্রান্ত করে রেটিনার কোষ ধ্বংস করে। ফলে মানুষ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
তাৎক্ষণিকভাবে ফরমালিন, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কারবাইডসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহারের কারণে পেটের পীড়া, হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বদহজম, ডায়রিয়া, আলসার, চর্মরোগসহ বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।
ধীরে ধীরে এসব রাসায়নিক পদার্থ লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন সব কিছুুকে ধ্বংস করে দেয়। লিভার ও কিডনি অকেজো হয়ে যায়। হার্টকে দুর্বল করে দেয়। স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
ফরমালিনযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করার ফলে পাকস্থলী, ফুসফুস ও শ্বাসনালিতে ক্যান্সার হতে পারে। অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হওয়ার ফলে রক্তশূন্যতাসহ অন্যান্য রক্তের রোগ, এমনকি ব্লাড ক্যান্সারও হতে পারে। এতে মৃত্যু অনিবার্য।
মানবদেহে ফরমালিন ফরমালডিহাইড ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়ে রক্তের এসিডিটি বাড়ায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করে।
ফরমালিন ও অন্যান্য কেমিক্যাল সামগ্রী সব বয়সী মানুষের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে। ফরমালিনযুক্ত দুধ, মাছ, ফলমূল এবং বিষাক্ত খাবার খেয়ে দিন দিন শিশুদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছে। কিডনি, লিভার ও বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট, বিকলাঙ্গতা, এমনকি মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোররা। শিশুদের বুদ্ধিমত্তা দিন দিন কমছে।
গর্ভবতী মেয়েদের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। সন্তান প্রসবের সময় জটিলতা, বাচ্চার জন্মগত দোষত্রুটি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে, প্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হতে পারে।
এ ধরনের খাদ্য খেয়ে অনেকে আগের তুলনায় এখন কিডনি, লিভারের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগের সমস্যায় ভুগছেন। দেখা যাচ্ছে, কয়েক দিন পরপর একই রোগী ডায়রিয়ায় ভুগছেন, পেটের পীড়া ভালো হচ্ছে না, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
খাদ্যদ্রব্যে ফরমালিনের উপস্তিতি নানা পরীক্ষার মাধ্যমে করা যায় যেমন-

1) ফরমালডিহাইডের দ্রবণের সঙ্গে ২ সিসি ফিনাইল হাইড্রোজাইন হাইড্রোকোরাইড (১%) এবং ১ সিসি ৫% পটাসিয়াম ফেরিসায়ানাড দিয়ে তারপর ৫ সিসি ঘনীভূত হাইড্রোকোরিক অ্যাসিড মেশালে পুরো দ্রবণ গাঢ় গোলাপী রঙ হয়ে থাকে। একে বলা হয় সেরিভারস্ টেস্ট। 2) ফরমালডিহাইডের হালকা দ্রবণ যেমন মাছে ফরমালিন দেয়া আছে তা ধুয়ে তার জলে ১ সিসি সোডিয়াম নাইট্রোপ্রোসাইড মেশালে গাঢ় সবুজ নীল রঙ ধারণ করে। এতে ফরমালডিহাইড তথা ফরমালিনের অস্তিত্ব প্রমাণ করে। এ সমস্ত কেমিক্যাল এবং রি-এজেন্ট পাওয়া খুব কঠিন এবং দামও অনেক বেশী। তাই সহজ এবং সাধারণ একটি পদ্ধতি বের করা যায়। যেমন সন্দেহযুক্ত ফরমালিন মাছ ধুয়ে জলে ৩% (ভলিউম) হাইড্রোজেন পারক্সাইড মেশালে ফরমালডিহাইড অক্সিডাইজড হয়ে ফরমিক অ্যাসিডে রূপান্তর হয়। ফরমিক এসিড প্রমাণের জন্য সে জলে অল্প মারকিউরিক কোরাইড মেশালে সাদা রঙের তলানি পড়বে। তাতেই প্রমাণ হবে ফরমিক অ্যাসিড তথা ফরমালডিহাইড তথা ফরমালিন। এখন কথা হচ্ছে খাদ্যদ্রব্যে ফরমালনিরে উপস্তিতি পরীক্ষার উপকরণগুলো সহজলভ্য নয় । আর সবচেয়ে বড় কথা, কেনার সময় যদি সাথে করে এসব নিয়ে যেতে হয় তাহলে হয়তো কেনাটাই ছেড়ে দিতে হবে।
কিভাবে মাছ থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন?
1) ফরমালিনবিহীন মাছের ফুলকা উজ্জ্বল লাল র্বণ , চোখ ও আঁশ উজ্জ্বল হয়,শরীরে আঁশটে গন্ধ পাওয়া যায়,মাছের দেহ নরম হয় ।অন্যদিকে ফরমালিনযুক্ত মাছের ফুলকা ধূসর, চোখ ঘোলাটে ও ফরমালনিরে গন্ধ পাওয়া যায় হয়, আঁশ তুলনামূলক ধূসর র্বণরে হয়, শরীরে আঁশটে গন্ধ কম পাওয়া যায়, দেহ তুলনামূলক শক্ত হয় । 2) পরীক্ষায় দেখা গেছে জলে প্রায় ১ ঘন্টা মাছ ভিজিয়ে রাখলে ফর্মালিনের মাত্রা শতকরা ৬১ ভাগ কমে যায়। 3) লবনাক্ত জলে ফর্মালিন দেওয়া মাছ ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ ফর্মালিনের মাত্রা কমে যায়। 4) প্রথমে চাল ধোয়া জলে ও পরে সাধারন জলে ফর্মালিন যুক্ত মাছ ধুলে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ ফর্মালিন দূর হয়। 5) সবচাইতে ভাল পদ্ধতি হল ভিনেগার ও জলের মিশ্রনে (জলে ১০ % আয়তন অনুযায়ী) ১৫ মিনিট মাছ ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ ফর্মালিনই দূর হয়।
কিভাবে ফল ও সবজি থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন?
যে ধরনের রাসায়নিক দেয়া হোক না কেন যদি আমরা একটু সচেতন হই তাহলে ফল খাওয়া সম্ভব ।আমাদের যা করতে হবে তা হল- খাওয়ার আগে এক ঘণ্টা বা তার চেয়ে একটু বেশী সময় ফলগুলো জলে ডুবিয়ে রাখতে হবে। 2) লিচু কাঁচা অবস্থায় সবুজ। পাকার পর হয় ইটা লাল। এখন গাছে রাসায়নিক স্প্রে করে যার ফলে লিচু গাঁড় মেজেনটা রং ধারন করে তা বড়ই মনমুগ্ধকর। কিন্তু চকচক করলে সোনা হয় না সেটা মনে রেখে কখনোই গাঁড় মেজেনটা রঙ্গের লিচু কেনা যাবে না। 3) সবজি রান্না করার আগে গরম জলে লবণ মিশিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। 4) বেগুনে এক ধরনের রাসায়নিক স্প্রে ব্যবহার করা হয় । এই রাসায়নিক স্প্রে ব্যবহার ক্ষতিকর না যদি নিয়মানুসারে দেয়া হয়। কিন্তু আমাদের দেশের কৃষকেরা এ ব্যাপারে অজ্ঞ। তারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। প্রতিটি কীটনাশকের ক্রিয়া একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত থাকে। যেমন- একটি কীটনাশকের সেলফ লাইফ বা জীবন সীমা ৭দিন, তার মানে কীটনাশকটা ব্যবহারের ৭দিন পর্যন্ত সক্রিয় থাকবে, যা কীটপতঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। তাই কৃষকদের উচিত কীটনাশক ব্যবহারের অন্তত ৭দিন পর ফলন তোলা। কিন্তু তারা তা না করে ২-১ দিনের মাঝেই ফলন তোলেন। ফলে কীটনাশকের ক্রিয়া ক্ষমতা থেকে যায়, যার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে আমাদের উপর। তাই বাজারে সতেজ, উজ্জ্বল বেগুন না কিনে কিছুটা অনুজ্জ্বল, পোকায় কিছুটা আক্রান্ত এমন বেগুন কেনাই ভালো। 

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট থেকে সংকলিত
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks
 
^ Back to Top